বাদাম খৈল ১ কেজি

🥜🥜 বাদাম খৈল গুড়া 🥜🥜

🎆 বাদাম খৈল গুড়া ব্যবহারের সুবিধা:–
বাদাম খৈল ব্যবহারের কয়েকটি সুবিধা রয়েছে যেগুলো জানা প্রয়োজন। তাহলে চলুন বাদাম খৈলের সুবিধাগুলো জেনে নেয়া যাক-

🍃 বাদাম খৈল ব্যবহারে সবচেয়ে বড় সুবিধা হল এটি পরিমাণের অতিরিক্ত গাছে প্রয়োগ করলে ও গাছ নষ্ট হয়ে যাওয়া বা মারা যাওয়ার কোন ভয় থাকে না।
🪴 গাছে বাদাম খৈল ব্যবহার করলে কোন দুর্গন্ধ তৈরি হয় না।
🍂 এটি বর্ষায় ব্যবহার করা যায়। এ সময় ব্যবহার করলে গাছে ফাঙ্গাস আক্রান্ত হয়ে গাছ মারা যাওয়ার ভয় থাকে না।
💮 এ খৈল ব্যবহারে আরো একটি বড় সুবিধা হচ্ছে অল্প সময় ভিজিয়ে রেখে এটি ব্যবহার করা যায়। এটি ব্যবহারের জন্য দীর্ঘ সময় ধরে ভিজিয়ে রাখার প্রয়োজন হয় না।
🌲 বাদাম খৈল ব্যবহারের ফলে টবের গাছ অনেক ভালো ও শক্তিশালী হয়ে ওঠে।

🧑‍🌾🧑‍🌾 বাদাম খৈল গুড়া ব্যবহারের নিয়ম:👩‍🌾👩‍🌾
(✴️) মাটি তৈরির সময়-
টবে গাছ লাগানোর পূর্বে প্রথমে মাটি প্রস্তুত করতে হয়। মাটি প্রস্তুত করার সময় এই বাদাম খৈল ব্যবহার করা যায়। ৮ – ১০ ইঞ্চি টবে এক মুঠো এবং হাফ ড্রামের জন্য ৩-৪ মুঠো পরিমাণ বাদাম খৈল গুড়া করে মাটির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিয়ে গাছ লাগাতে হবে।
(✴️) টব বা হাফ ড্রামে সরাসরি ভিজিয়ে ব্যবহার-
টব বা হাফ ড্রামের গাছে ব্যবহার করতে চাইলে আনুমানিক ৫-১০ গ্ৰাম বাদাম খৈল এক লিটার পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে। দুই ঘন্টা ভেজানোর পর সেই পানির সাথে আরো চার গুণ তার মানে আরো ৪ লিটার পানি যুক্ত করে সেই পানি গাছে ব্যবহার করতে হবে। এই খৈল মেশানো পানি ২০ থেকে ২৫টি গাছে ব্যবহার করা যাবে।
(✴️) টব বা হাফ ড্রামের গাছে সরাসরি ব্যবহার-
টব বা হাফ ড্রামের গাছে সরাসরি খৈলের গুড়া ব্যবহার করতে চাইলে ব্যবহার করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে গাছের গোড়ার মাটি আলগা করে ৮-১০ ইঞ্চি টবের জন্য এক চামচ পরিমাণ এবং হাফ ড্রামের জন্য ৩-৪ চামচ পরিমাণ খৈলের গুড়া মিশিয়ে হালকা পানি দিয়ে দিতে হবে।